Warning: The use statement with non-compound name 'AllowDynamicProperties' has no effect in /home/bayearn/public_html/mohajagotik.com/wp-content/plugins/wp-user-frontend/wpuf.php on line 37 Warning: The use statement with non-compound name 'AllowDynamicProperties' has no effect in /home/bayearn/public_html/mohajagotik.com/wp-content/plugins/wp-user-frontend/Lib/invisible_recaptcha.php on line 20  ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য

Stay Tuned!

Subscribe to our newsletter to get our newest articles instantly!

অনান্য বিশ্ব যুক্তরাষ্ট্র

 ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য..

 ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য.
 ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য.
ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য.

   ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য

ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য

1957সালের ৭ অক্টোবর জন্মগ্রহন করেন বর্তমান বিশ্বের অন্যতম সুপার পাওয়ার ভ্লাদিমির পুতিন যিনি বর্তমানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট।একজন সাধারন KGB এজেন্ট থেকে তিনি হয়েছেন রাশিয়ার সবচেয়ে ক্ষমতাধর শাষক।যুদ্বকলায় সুনিপুন -তীক্ষ্ণ বুদ্বিসম্পূর্ন এই রাষ্টনায়ক।ভ্লাদিমির পুতিন ছোটবেলা থেকেই ছিলেন বেপরোয়া। নিজের লক্ষ্য পৌছাতে কখনো হোচট খাননি তিনি।বিশ্বের দ্বিতীয় পরাশক্তি রাশিয়া। কিন্তু এর পেছনে যাদের ঐতিহাসিক ভূমিকা রয়েছে তাদের প্রধান পথিকৃত হলেন ভ্লাদিমির ইলিচ লেনিন। সেই মহান লেনিনের বাড়িতে দীর্ঘদিন শেফ’এর কাজ করতেন পুতিনের দাদা। পরে যখন স্টালিন রাশিয়ার ক্ষমতায় অাসেন তখন তারও রান্নার কাজ করতেন তিনি। নিজ বাড়িতে লেনিন (১৮৭০-১৯২৪)

 ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য
ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য

১৯৮৩ সালের ২৮ জুলাই “লাইডমিলা পুতিনাকে” বিয়ে করেন পুতিন-২০১৪ সালের ২ এপ্রিল তাদের বিবাহ বিচ্চেদ হয়।তাদের সাংসারিক জীবনে রয়েছে ০২ দুটি কন্যা সন্তান। তাদের নাম ক্যাটেরিনা ও মারিয়া। তাদের বিষয়ে বেশি কিছু জানা যায়না।পুতিনের সবচেয়ে গোপন দুনিয়া ছিল তার দুই কন্যা মারিয়া ও ইয়াকেতেরিনার জীবন। কন্যাদ্বয়ের পড়ালেখা, ঘুরাফেরা সবই ছিল খুবই গোপন ও অত্যন্ত সুরক্ষিত। কলেজে ছদ্মনামে তারা পরিচিত ছিল। এমনকি বসবাসের ঠিকানা ছিল একেবারে অজ্ঞাত.  তবে রয়টার্সের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ক্যাটেরিনা ও তার স্বামী অত্যন্ত ধনী।

১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর অর্থনৈতিক মন্দার মুখে রাশিয়ার অনেক বাসিন্দা নানান ধরনের কাজ শুরু করেছিলেন। ওই পতনের মাধ্যমে ঐতিহাসিক রাশিয়ার পতন হয়েছিল বলে উল্লেখ করেছেন পুতিন।

পুতিন বলেন, অনেক সময় আমাকে বাড়তি অর্থ রোজগার করতে হতো। তখন ব্যক্তিগত গাড়ির চালক হিসাবে আমি বাড়তি কিছু অর্থ আয় করতাম। সত্যি কথা বলতে, এ বিষয়ে কথা বলাটা অস্বস্তিকর, কিন্তু এটাই ছিল ঘটনা।

১৯৯০সালে কেজিবি থেকে অবসর নেন এবং সক্রিয় রাজনীতি তে যোগ দেন ভ্লাদিমির পুতিন
১৯৯০সালে কেজিবি থেকে অবসর নেন এবং সক্রিয় রাজনীতি তে যোগ দেন ভ্লাদিমির পুতিন

অন্যদিকে, সোভিয়েত ইউনিয়নের গুপ্তচর সংস্থা কেজিবির একজন সাবেক এজেন্ট হিসেবে পরিচিত ভ্লাদিমির পুতিন। তবে, নব্বইয়ের দশকে তিনি সেন্ট পিটার্সবার্গের মেয়র অ্যানাতোলি সোবচাকের দফতরে চাকরি করতেন

রোববার (১২ ডিসেম্বর) প্রচারিত রাশিয়ার সর্বশেষ ইতিহাস নামে একটি তথ্যচিত্রে ওই মন্তব্য করেন

রাশিয়ার পাশাপাশি জার্মান ভাষায় ও সমান জনপ্রিয় তিনি।ব্যক্তিগত জীবনের বেশিরভাগ সময়ই জার্মান ভাষায় কথা বলেন তিনি।রাশিয়ার এই ক্ষমতাধর ব্যক্তির ব্যক্তগিত শখের পরিমান অনেক বেশি,মার্শাল আট,সাতার,হর্স রাইডিং, যুদ্ববিমান উরানো তার অন্যতম শখ। আঠারো বছর বয়সেই পুতিন জুডোতে ব্ল্যাক বেল্ট অর্জন করেন। এখনো তিনি প্রায় প্রতিদিন মার্শাল আর্ট অনুশীলন করেন। ২০০৯ এর  ১৮ ডিসেম্বর, সেন্ট পিটার্সবার্গে জুডো প্রাকটিস করছেন. পুতিনের রয়েছে বহুবিলাসবহুল প্রাসাদ ও ৫৮ (আটপন্চাশ) টি এয়ার ক্রাফট.বিশ্বের অন্যতম ধনি প্রেসিডেন্ট হিসাবে পরিগনিত হন রাশিয়ান এই প্রেসিডেন্ট।

 ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য
ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে ১০ অজানা তথ্য

কর্মজীবনের শুরুতে ভ্লাদিমির পুতিন কেজিবি এর এজেন্ট হিসেবে ভিবিন্ন দেশে কাজ করেছেন।জার্মানিতেও ছিলো বহুবছর-১৯৯০সালে কেজিবি থেকে অবসর নেন এবং সক্রিয় রাজনীতি তে যোগ দেন ভ্লাদিমির পুতিন।
২০০৭ সালের ৭ ই মে প্রথমবারের মত রাশিয়ার রাস্ট্রপতী হিসেবে মনোনিত হন তিনি।রাষ্টপতির আসনে বসেই রাশিয়াকে শক্তিশালী করার কাজ শুরু করেন পুতিন।তার উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপে রাশিয়ার আমুল পরিবর্তন হয় রাশিয়ায়।রুশের অর্থনিতি মজবুত স্হানে নিয়ে আসেন পুতিন।দেশের দ্রারিদ্য তার হার ৫০ শতাংশ কমাতে সক্সম হন তিনি।জ্বালানি নিতি ঘোষনা করে বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী দেশ হিসেবে নিজেদে াত্নপ্রকাশ করে বিশ্ব দরবারে।পার মানবিক শক্তিতে আমুল পরিবর্তন হয় দেশটিতে।দেশের সু-শাষন কায়েম করে দেশে স্হিতি শীলতা ফিরিয়ে আনেন পুতিন।

ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে অজানা তথ্য   
ভ্লাদিমির পুতিন সম্পর্কে অজানা তথ্য

১৯৩০ সালে পুতিনের বাবা সোভিয়েত নৌবাহিনীতে যোগদান করেন। প্রথমে তিনি সাবমেরিন বহরের একটি সাধারণ দায়িত্বে থাকলেও পরে দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের সময় জার্মানদের সঙ্গে সম্মুখ যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। পুতিনের ভাষ্য মতে, ‘আমার বাবাকে ডেমলিশন ব্যাটালিয়নে পাঠানো হয়েছিল।’ একটি অপারেশনে পুতিনের বাবা নিজেদের যুদ্ধসরঞ্জাম ধ্বংস করে ফেলে। ফলে তার বাহিনী খাদ্যাভাবে পড়ে এবং জার্মান সৈনিকরা তাদের কোণঠাসা করে ফেলে। তাদের বেঁচে ফেরার কোনো সুযোগই ছিল না। ২৮ জনের মধ্যে মাত্র ৪ জন বেঁচে ফেরেন। তাদের মধ্যে পুতিনের বাবা একজন। জার্মান গ্রেনেড বিস্ফোরণে পুতিনের বাবা তার পা হারাতে বসেছিলেন। পুরো পা না হারালেও বাকি জীবন পঙ্গুত্ব বরণ করে কাটাতে হয় তাকে

ধর্মীয় বিশ্বাসে পুতিন একজন অর্থডক্স খ্রিষ্টান। রাজনীতিতে যেমনই হোন ধর্মীয় বিশ্বাসে তিনি মোটেও উদার নন। যেখানে পশ্চিমা দুনিয়ার অনেকেই এখন সমকামী নারী ও পুরুষের বিয়েকে বৈধতা ও সমর্থন দিচ্ছে সেখানে পুতিন সমকামী বিয়েকে শয়তানের সাথে তুলনা করেছেন। মস্কোর বাইরে তুরগিনভ গ্রামের এক অর্থডক্স গীর্জায় নিজের বুকে ক্রস এঁকে প্রার্থনা করছেন পুতিন

১৯৯০সালে কেজিবি থেকে অবসর নেন এবং সক্রিয় রাজনীতি তে যোগ দেন ভ্লাদিমির পুতিন
১৯৯০সালে কেজিবি থেকে অবসর নেন এবং সক্রিয় রাজনীতি তে যোগ দেন ভ্লাদিমির পুতিন

ভ্লাদিমির পুতিন যখন রাস্টপতির দায়িত্ব নেন তখন দেশটির অবস্হা খুবই নরবরে অবস্হায় ছিলো সেই অবস্হা থেকে আজকের সুপার পাওয়ার রাশিয়া।যখন পুতিন ক্ষমতা নেয় তখর ইউক্রেন বিশ্বের ৩য় পারমানবিক দেশ হিসেবে আত্নপ্রকাশ করে কিন্তু পুতিন কুটনৈতিক চালে ইউক্রেনকে পরমানু নষ্ট করতে বাধ্য করা হয়।গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো যদি ইউক্রেন আজ পরমানু শক্তি থাকতো তাহলে রাশিয়া আক্রমন করার আগে কয়েকবার ভাবতো।

READ MORE

ভ্লাদিমির পুতিন

Avatar

Md Limon

About Author

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

You may also like

পাকিস্তান বিশ্ব

পাকিন্তানের পতাকা জটিলতা ও বাংলাদেশের ক্রিকেট..!

পাকিন্তানের পতাকা জটিলতা ও বাংলাদেশের ক্রিকেট..! পাকিস্তান ও বাংলাদেশের সম্পর্কের চুরান্ত অবনতি ঘটে ১৯৭১ সালে। যখন পাকিস্তান নিরিহ মানুষদের অন্যায়
ইংরেজি বছরের শেষ দিন হল' 31 শে ডিসেম্বর
অনান্য

ইংরেজি বছরের শেষ দিন হল’ 31 শে ডিসেম্বর

ইংরেজি বছরের শেষ দিন হল’ 31 শে ডিসেম্বর। এই দিনটির মাধ্যমে ইংরেজি বছর বিদায় নেয়। প্রতিবছর কোন দিনটি অত্যন্ত কোলাহলপূর্ণ