সুখী-থাকার-১০টি-সহজ-উপায়
১. প্রথমত নিজের যা আছে তাই নিয়ে সুখে থাকা
২. সুখী হওয়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো অন্যের মতামতকে সম্মান করা
কোন একটি বিষয়ে সবার মতামত এক নাও হতে পারে। আমাদের সবার উচিত প্রত্যেকের মতামত এবং মনোভাবকে শ্রদ্ধা করা।
৩. জীবনে সুখী হওয়ার উপায় গুলোর মধ্যে সবচেয়ে কার্যকরী উপায় হলো ক্ষমা করার প্রবণতা
মানুষ মাত্রই ভুল করে। আমরা যদি একে অপরের অপরাধীকে ক্ষমা করে দিয়ে মিলেমিশে বসবাস করি এবং একে অপরের প্রতি সদয় থাকে তাহলে আমাদের জীবনে সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের পরিপূর্ণ থাকবে।
৪.করলে মন ভাল থাকে এবং জীবনের সুখ-শান্তি আসে
আমরা প্রত্যেকেই সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাসী। আমরা যে যে ধর্মেরই হ ই না কেন, আমরা মানে আমাদের একজন সৃষ্টিকর্তা আছেন। এবং তিনি আমাদের সব রকম নেয়ামত দান করেছেন।সুতরাং তাঁর প্রতি কৃতজ্ঞ পূর্ণ থাকা এবং ধর্মীয় রীতি-নীতি যথাযথভাবে পালন করা।
৫. জীবনে শান্তি আনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কৌশল হলো বাবা-মা এবং বড়দের সম্মান করা।
তোমাদের দোয়া থাকলে জীবনে সকল বাঁধাই অতিক্রম করা সম্ভব। গুরুজনের আশীর্বাদ মাথার উপর থাকলে যত কঠিন বিপদে আসুক না কেন তার মোকাবেলা করা সম্ভব হয়। এজন্য আমাদের গুরুজনকে শ্রদ্ধাপূর্ণ দৃষ্টিতে দেখতে হবে।
৬.হওয়ার জন্য মাঝে মাঝে ঘুরতে যাওয়া প্রয়োজন।
ভ্রমণ আমাদেরকে নতুন অভিজ্ঞতা শেখায় এবং মনের একঘেয়েমি ভাব দূর করে। সেইসাথে বাইরের পরিবেশে নিজেকে মানিয়ে নিতে শেখায়।
৭. শান্তিপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টির একটি উপায় হল প্রতিযোগিতাপূর্ণ মনোভাব ত্যাগ করা।
পৃথিবীর বুকে আমার প্রতিটা মানুষ নিজেদের স্বার্থ নিয়ে প্রতিযোগিতা করি। স্বার্থের বশবর্তী হয়ে আমরা খারাপ কাজ করতেও কুন্ঠিত হইনা। এজন্য মাঝে মাঝে স্বার্থ ত্যাগ করার মনোভাব সৃষ্টি করতে হবে। এভাবে জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপে কিছু গুরুত্বপূর্ণ শর্ত মেনে চলে নিজের জীবনের সুখ-আনন্দ অর্জন করা যায়। একে অপরকে ভালোবাসা ,শ্রদ্ধা করা,স্নেহপূর্ণ দৃষ্টিকে দেখা এবং বিভেদ সৃষ্টির মনোভাব দূর করার মাধ্যমে জীবনের শান্তি আসে। আমাদের প্রত্যেককেই সচেষ্ট থাকতে হবে জীবনে শান্তি বজায় রাখার। সেইসাথে কোলাহলমুক্ত পৃথিবী গড়ে তুলতে আমাদের সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে, সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে, এবং গণজাগরণে উদ্বুদ্ধ হতে হবে।
1 comment
nice blog go ahed