নারীদের সুস্বাস্থ্যে আলিঙ্গন করা জরুরী
আলিঙ্গন হচ্ছে শারীরিক অন্তরঙ্গ তার একটি অংশ। ইতি সার্বজনীনভাবে মনুষ্য সম্প্রদায়েই দেখা যায়।
মানুষের জীবনে হাগ বা আলিঙ্গন এত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যে অনেক রোগের চিকিৎসায় বর্তমানে আলিঙ্গন থেরাপি ব্যবহার করা হচ্ছে।
আমরা বিভিন্নভাবে একে অপরের সাথে পরিচিত হই এবং এক্ষেত্রে স্পর্শ বা আলিঙ্গন সম্পর্ককে সুদৃঢ় করতে সাহায্য করে।
হার্ড বা হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে আলিঙ্গনের বড় ভূমিকা রয়েছে।
যে সকল দম্পতি নিয়মিত আলিঙ্গন করে তাদের হার্টের সমস্যা কম হয়।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে মহিলাদের পিসিতে ব্যথা অনুভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাতের ব্যথা ও গিটেগিটে ব্যথা বর্তমানে খুবই সাধারণ সমস্যা।
শক্ত করে জড়িয়ে ধরলে পেশি শিথিল হয়ে শরীরের ব্যথা কমে যায়।
প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরতে ভালোবাসে না এরকম মহিলা পাওয়া যাবে না বললেই চলে।
বেশিরভাগ মহিলারা সাংসারিক কারণে বিষণ্ণতায় ভোগে। কঠিন পরিস্থিতিতে আলিঙ্গন আমাদের অনেকটা মন ভালো করতে সাহায্য করে। আলিঙ্গন মহিলাদেরকে খুশি ও সাহস দিয়ে থাকে।
এছাড়া ভয় দূর করতে আলিঙ্গন বড় ভূমিকা পালন করে। আলিঙ্গন মানুষের মন থেকে অস্তিত্বের ভয় দূর করতেও সাহায্য করে।
কোন মহিলা একাকীতে ভুগলে তাকে আলিঙ্গন করা উচিত, এতে তার মন ভালো হবে ও একাকীত্ব দূর হবে।
ভালোবাসার মানুষকে জড়িয়ে ধরলে সেরোটোনিন হরমোন নিঃ
সরণ হয়।
সেরেটোনিন হরমোনের বর্ধিত ক্ষরণ মাত্রা আমাদের মেজাজকে উন্নত করে এবং মন ভালো রাখে। এছাড়া এই হরমোন দুশ্চিন্তা দূর করতে সাহায্য করে।
প্রিয়জনকে আলিঙ্গন করার মাধ্যমে মহিলাদের শরীরে অক্সিটোসিন হরমোন এর মাত্রা বৃদ্ধি পায়।নারীদের সুস্বাস্থ্যে আলিঙ্গন করা জরুরী। আলিঙ্গন হচ্ছে শারীরিক অন্তরঙ্গ তার একটি অংশ। ইতি সার্বজনীনভাবে মনুষ্য সম্প্রদায়েই দেখা যায়।
মানুষের জীবনে হাগ বা আলিঙ্গন এত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যে অনেক রোগের চিকিৎসায় বর্তমানে আলিঙ্গন থেরাপি ব্যবহার করা হচ্ছে।
নারীদের সুস্বাস্থ্যের জন্য আলিঙ্গন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আমরা বিভিন্নভাবে একে অপরের সাথে পরিচিত হই এবং এক্ষেত্রে স্পর্শ বা আলিঙ্গন সম্পর্ককে সুদৃঢ় করতে সাহায্য করে।
হার্ড বা হৃদপিণ্ড সুস্থ রাখতে আলিঙ্গনের বড় ভূমিকা রয়েছে।
যে সকল দম্পতি নিয়মিত আলিঙ্গন করে তাদের হার্টের সমস্যা কম হয়।
বয়স বাড়ার সাথে সাথে মহিলাদের পিসিতে ব্যথা অনুভূত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বাতের ব্যথা ও গিটেগিটে ব্যথা বর্তমানে খুবই সাধারণ সমস্যা।
শক্ত করে জড়িয়ে ধরলে পেশি শিথিল হয়ে শরীরের ব্যথা কমে যায়।
প্রিয়জনকে জড়িয়ে ধরতে ভালোবাসে না এরকম মহিলা পাওয়া যাবে না বললেই চলে।
বেশিরভাগ মহিলারা সাংসারিক কারণে বিষণ্ণতায় ভোগে। কঠিন পরিস্থিতিতে আলিঙ্গন আমাদের অনেকটা মন ভালো করতে সাহায্য করে। আলিঙ্গন মহিলাদেরকে খুশি ও সাহস দিয়ে থাকে।
এটি শরীর থেকে করটিসল নামক স্ট্রেস হরমোন দূর করতে সাহায্য করে।
এতে উচ্চ রক্তচাপের ভয় থাকে না অর্থাৎ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।
শুধু শরীরের ব্যথা নয় বরং মনের ব্যথাও দূর করতে সাহায্য করে আলিঙ্গন।
এর ফলে শরীরের উত্তেজনা হ্রাস হয় এবং অযথা শারীরিক ব্যথা ও প্রতিবন্ধকতা দূর হয়।
আলিঙ্গন আমাদেরকে মানুষের কাছে প্রিয় হতে সাহায্য করে এবং একাকীত্ব দূর করে।
একজন মহিলা যখন তার কাছের মানুষের সাথে আলিঙ্গন করে তখন তার মন অবগত হয় যে সে একা নয় বরং তার ভালোবাসার মানুষ আছে এবং তাকে নিরাপদে রাখার জন্য যথেষ্ট শক্তি আছে।
আলিঙ্গন মহিলাদের শরীরে শ্বেত রক্তকণিকা উৎপাদন বৃদ্ধি করে। এই শ্বেত রক্তকণিকা আমাদের দেহের প্রতিরক্ষক হিসেবে কাজ করে এবং বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে। অর্থাৎ আলিঙ্গন আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ও বৃদ্ধি করে।
অর্থাৎ বোঝা গেল যে সুস্থ মন এবং সুস্থ শরীরের জন্য আলিঙ্গনের প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম। বর্তমানে যে সকল মহিলারা বিষন্নতায় ভোগে এবং দুশ্চিন্তার শিকার তাদের অবশ্যই উচিত প্রিয়জনের সাথে আলিঙ্গন করা। এতে শরীর সুস্থ থাকবে মন ভালো থাকবে এবং একাকীত্ব দূর হবে।
মেয়েদের যা গিফট করলে কখনো ফিরিয়ে দেয় না:
4 comments
[…] -১৬১০ সালে ধান গাছে ধান না… নারীদের সুস্বাস্থ্যে আলিঙ্গন করা জরু… কিলিয়ান এমবাপে লোত্ত্যা সম্পর্কে […]
[…] -১৬১০ সালে ধান গাছে ধান না… নারীদের সুস্বাস্থ্যে আলিঙ্গন করা জরু… কিলিয়ান এমবাপে লোত্ত্যা সম্পর্কে […]
[…] -১৬১০ সালে ধান গাছে ধান না… নারীদের সুস্বাস্থ্যে আলিঙ্গন করা জরু… কিলিয়ান এমবাপে লোত্ত্যা সম্পর্কে […]
[…] আলাপন […]