এ্যাম্বার হার্ড একজন মার্কিন অভিনেত্রী।
তিনি ১৯৮৬ সালের ২২ শে এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্মগ্রহণ করেন।
পেশায় তিনি একজন অভিনেত্রী। ২০০৪ সাল থেকে তার অভিনয় জীবন শুরু।
জনি ডেপ তার দাম্পত্য সঙ্গী।২০১৫ সালে তাদের বিয়ে হলেও মাত্র দুই বছর পর ২০১৭ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। তবে এরপর তিনি আর কোন বিয়ে করেননি।
২০০৮ সালে নেভার ব্যাকগ্রাউন্ড এবং পাইনাপেল এক্সপ্রেস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি অনেক আলোচিত হন এবং সবার মধ্যে জনপ্রিয়তা লাভ করেন।
তার অভিনয়ের জন্য তিনি ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন এবং বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার লাভ করেছেন।
২০২২ সালে তার সাবেক স্বামী তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন। তার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়ে তাকে।
এ্যাম্বার হার্ড একজন মার্কিন অভিনেত্রী
তিনি ১৯৮৬ সালের ২২ শে এপ্রিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জন্মগ্রহণ করেন।
পেশায় তিনি একজন অভিনেত্রী। ২০০৪ সাল থেকে তার অভিনয় জীবন শুরু।
জনি ডেপ তার দাম্পত্য সঙ্গী।২০১৫ সালে তাদের বিয়ে হলেও মাত্র দুই বছর পর ২০১৭ সালে তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। তবে এরপর তিনি আর কোন বিয়ে করেননি।
২০০৮ সালে নেভার ব্যাকগ্রাউন্ড এবং পাইনাপেল এক্সপ্রেস চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি অনেক আলোচিত হন এবং সবার মধ্যে জনপ্রিয়তা লাভ করেন।
তার অভিনয়ের জন্য তিনি ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন এবং বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার লাভ করেছেন।
২০২২ সালে তার সাবেক স্বামী তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন। তার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়ে তাকে।
আদালত থেকে তিনি ১৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ প্রাপ্ত হন।
তবে এই মামলা তিনি নিজেই করেছিলেন স্বামীর বিরুদ্ধে। গার্হস্থ্য হিংসা এবং মানহানির মামলা করেছিলেন তিনি। তবে এই মামলায় তার স্বামী জিতে যায় এ কারণেই তাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হয়।
তিনি আদালতে জানান তার স্বামী তাকে মারধর করতেন যৌন নির্যাতন করতেন এবং বিকৃত ধরনের অত্যাচার করতেন।
এমনকি তাকে ধর্ষণ পর্যন্ত করতেন এই তথ্য জানান তিনি আদালতে।
কিন্তু জনি আদালতকে জানান যে, তার বহুদিনের সম্মান এবং অভিনয় জগতের খেতি নষ্ট করতেই তার স্ত্রীয়ের এই প্রয়াস।
এ কারণেই তার স্ত্রীকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছিল। তবে অত টাকা তার কাছে ছিল না। এমনকি বাড়িঘর এবং জমি বিক্রি করেও সেই টাকা জোগাড় করা ছিল প্রায় অসম্ভব।
সব মিলিয়ে হার্ডকে বেশ বিপদে পড়তে হয়েছিল।
তার ভক্তরা জানিয়েছিল, হার্ড অভিনয়ের মাধ্যমেই এই ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিবে। তবে বর্তমানে অভিনয় জগতে তিনি আর নেই এবং খুব সম্ভবত এ কারণেই তাকে আর অভিনয় জগতে দেখা যাবে না।
ফ্রাইডে নাইট চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেন।
নর্থ কান্ট্রি এবং আলফা ডগ চরিত্রে ছোটখাটো অভিনয়ের পর ২০০৬ সালে তিনি একটি বড় চরিত্রে অভিনয় করেন। চলচ্চিত্রটির নাম হল অল দ্যা বয়েস লাভ মেন্দি লেন। ২০০৭ সালে তিনি টেলিভিশন জগতে পা রাখেন।
তবে বৈবাহিক জীবনের সমস্যা তাকে চলচ্চিত্র জগতে উন্নতি করতে অনেক বাধাগ্রস্ত করছে। বর্তমানে কেউই আন্দাজ করতে পারে না তিনি কবে চলচ্চিত্র জগতে ফিরবেন।
তার অভিনয়ের জন্য তিনি ব্যাপক প্রশংসিত হয়েছেন এবং বিভিন্ন সম্মাননা ও পুরস্কার লাভ করেছেন।
২০২২ সালে তার সাবেক স্বামী তার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা করেন। তার ক্ষতিপূরণ দিতে হয়ে তাকে।
এ্যাম্বার হার্ড একজন মার্কিন অভিনেত্রী
আদালত থেকে তিনি ১৫ মিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দিতে নির্দেশ প্রাপ্ত হন।
তবে এই মামলা তিনি নিজেই করেছিলেন স্বামীর বিরুদ্ধে। গার্হস্থ্য হিংসা এবং মানহানির মামলা করেছিলেন তিনি। তবে এই মামলায় তার স্বামী জিতে যায় এ কারণেই তাকে ক্ষতিপূরণ দিতে হয়।
তিনি আদালতে জানান তার স্বামী তাকে মারধর করতেন যৌন নির্যাতন করতেন এবং বিকৃত ধরনের অত্যাচার করতেন।
এমনকি তাকে ধর্ষণ পর্যন্ত করতেন এই তথ্য জানান তিনি আদালতে।
কিন্তু জনি আদালতকে জানান যে, তার বহুদিনের সম্মান এবং অভিনয় জগতের খেতি নষ্ট করতেই তার স্ত্রীয়ের এই প্রয়াস।
এ কারণেই তার স্ত্রীকে ক্ষতিপূরণ দিতে বলা হয়েছিল। তবে অত টাকা তার কাছে ছিল না। এমনকি বাড়িঘর এবং জমি বিক্রি করেও সেই টাকা জোগাড় করা ছিল প্রায় অসম্ভব।
সব মিলিয়ে হার্ডকে বেশ বিপদে পড়তে হয়েছিল।
তার ভক্তরা জানিয়েছিল, হার্ড অভিনয়ের মাধ্যমেই এই ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিবে। তবে বর্তমানে অভিনয় জগতে তিনি আর নেই এবং খুব সম্ভবত এ কারণেই তাকে আর অভিনয় জগতে দেখা যাবে না।
যে কাজগুলো মেয়েরা পছন্দ করে না একদমই
2 comments
[…] প্রযোজক এবং… যে গল্প সবার জানা উচিত এ্যাম্বার হার্ড একজন মার্কিন অভিনেত্… অ্যাভোকাডো কি এবং বাংলাদেশের […]
[…] জেনেরাখুন […]