ইলন মাস্ক সম্পর্কে সকল তথ্য:
ইলন মাস্ক একজন বিখ্যাত প্রকৌশলী। তিনি একজন প্রযুক্তি খাতের উদ্যোক্তা ও বটে।১৯৭১ সালের ২৮ শে জুন তিনি জন্মগ্রহণ করেন।দক্ষিণ আফ্রিকার ট্রান্সভাল শহরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন।
জাতীয়তায় ইলন মাস্ক একজন দক্ষিণ আফ্রিকান।
তবে ২০২২ থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত ইলন মাস্ক একজন আমেরিকান।
প্রীটোরিয়া বয়েজ হাই স্কুলে তিনি পড়াশোনা করেছেন। কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় ইলন মাস্ক মাতৃশিক্ষা সম্পন্ন করেন।
পেশায় তিনি একজন একাধারে প্রকৌশলী, আবিষ্কারক এবং উদ্যোক্তা।
ইলন মাস্ক বর্তমানে কর্মজীবনেই আছেন এবং তার কর্মজীবন শুরু হয়েছে ১৯৯৫ সাল থেকে।
তিনি একজন সফল উদ্যোক্তা। বুদ্ধি ও বিবেচনা দিয়ে এবং অর্থের মাধ্যমে তিনি বিশ্বের দরবারে একটি প্রভাবনীয় স্থান করে নিয়েছেন।
স্পেস এক্স এর প্রতিষ্ঠাতা তিনি।ইলন মাস্ক প্রধান ডিজানার টেশলার সিইও। তিনি একজন পণ্য স্থপতি।
তার পিতার নাম ইরোল মাস্ক এবং মায়ের নাম মায়ে মাস্ক।
ইলন মাস্কের মা একজন কানাডিয়ান এবং তার বাবা একজন দক্ষিণ আফ্রিকান।
দক্ষিণ আফ্রিকায় তিনি বড় হয়েছেন অর্থাৎ শৈশব জীবন কাটিয়েছেন।
১৯৮৮ সালে কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় পড়ার জন্য ১৭ বছর বয়সে কানাডার উদ্দেশ্যে গমনের পূর্বে প্রিটোরিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের অল্প সময়ের জন্য লেখাপড়া করেছিলেন।
দুই বছর কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়া করার পর ইলন মাস্ক পেন্সিল ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত হন। সেখানে তিনি অর্থনীতি ও পদার্থবিজ্ঞানের স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।
তার বাবা হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার একজন তড়িৎ প্রকৌশলী। এছাড়াও তিনি একজন বৈমানিক, নাবিক, পরামর্শক এবং অর্থ বিকাশকারী।
ইলন মাস্কের একজন ছোট ভাই এবং একজন ছোট বোন আছে।
তার নানা একজন আমেরিকান বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান নাগরিক।
ইলন মাস্ক সম্পর্কে সকল তথ্য
ইলন মাস্ক সম্পর্কে সকল তথ্য
১৯৮০ সালে তার বাবা মায়ের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। বাবা মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদের পর ইলন মাস্ক বেশিরভাগ সময়ে তার বাবার সাথে প্রিটোরিয়া থেকেছেন।
বিবাহ বিচ্ছেদের দুই বছর পর তিনি তার বাবার সাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেন এবং এ কারণে ইলন মাস্ক পরবর্তীতে আফসোস করেছেন।
তিনি তার বাবার সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে পারেননি কারণ তার বাবা অনেক কুকর্মে জড়িত ছিলেন। তিনি নির্দ্বিধায় সব মানুষের কাছে তা বলেছেন। এই সময়ে মাস্ক ও তার বাবার মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়।
ছোটবেলা থেকেই ইলন মাস্ক বই পড়তে ভালোবাসতেন। দশ বছর বয়সে প্রয়োজনের তাগিদে কম্পিউটার ব্যবহার করতে গেলে কম্পিউটারের প্রতি তার আগ্রহ জন্মে।
একটি ব্যবহার নির্দেশিকা ব্যবহার করে তিনি কম্পিউটারে প্রোগ্রামিং শেখেন।
একটি অবাক করা বিষয় হলো মাত্র 12 বছর বয়সে ইলন মাস্ক বেসিক প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে একটি প্রোগ্রামিং গেম তৈরি করেন।এই গেমটি ৫০০ ডলারের বিনিময়ে ইলন মাস্ক বিক্রি করে দেন।
ইলন মাস্ক শৈশব কাল থেকেই প্রচন্ড উত্পীরনের শিকার হয়েছেন। একবার তার বন্ধুরা তাকে সিঁড়ি থেকে ফেলে দেয় এবং এ কারণে তাকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল।১৯৯৫ সালে ইলন মাস্ক, তার ভাই কিম্বল এবং গ্রেগ কৌরি এঞ্জেল ইনভেস্টরস এর তহবিল দিয়ে ওয়েব সফটওয়্যার সংস্থা জিপ ২ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
১৯৯৯ সালে, মাস্ক একটি অনলাইন আর্থিক পরিষেবা এবং ই-মেইল পেমেন্ট সংস্থার এক্স.কমের সহ-প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০০১ সালে, মাস্ক মঙ্গল ওসিসকে কল্পনা করেছিল: মঙ্গল গ্রহে একটি ক্ষুদ্র গ্রিনহাউস তৈরির ধারণা যা খাদ্য ফসল বাড়ানোর চেষ্টা করবে এবং মহাকাশ অনুসন্ধানে জনস্বার্থ জাগ্রত করবে।
পরিশেষে বলা যায় ইলন মাস্ক একজন সফল প্রকৌশলী এবং তার বিভিন্ন উদ্ভাবন মানব কল্যাণে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে। বর্ধমানের যুব সমাজের জন্য তিনি একজন আদর্শ।
ইলন মাস্ক সম্পর্কে সকল তথ্য
১৯৮০ সালে তার বাবা মায়ের মধ্যে বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। বাবা মায়ের বিবাহ বিচ্ছেদের পর ইলন মাস্ক বেশিরভাগ সময়ে তার বাবার সাথে প্রিটোরিয়া থেকেছেন।
বিবাহ বিচ্ছেদের দুই বছর পর তিনি তার বাবার সাথে থাকার সিদ্ধান্ত নেন এবং এ কারণে ইলন মাস্ক পরবর্তীতে আফসোস করেছেন।
তিনি তার বাবার সাথে ভালো সম্পর্ক রাখতে পারেননি কারণ তার বাবা অনেক কুকর্মে জড়িত ছিলেন। তিনি নির্দ্বিধায় সব মানুষের কাছে তা বলেছেন। এই সময়ে মাস্ক ও তার বাবার মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়।দুই বছর কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় লেখাপড়া করার পর ইলন মাস্ক পেন্সিল ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থানান্তরিত হন। সেখানে তিনি অর্থনীতি ও পদার্থবিজ্ঞানের স্নাতক ডিগ্রী অর্জন করেন।
তার বাবা হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার একজন তড়িৎ প্রকৌশলী। এছাড়াও তিনি একজন বৈমানিক, নাবিক, পরামর্শক এবং অর্থ বিকাশকারী।
ইলন মাস্কের একজন ছোট ভাই এবং একজন ছোট বোন আছে।
তার নানা একজন আমেরিকান বংশোদ্ভূত কানাডিয়ান নাগরিক।
চীন দেশের সম্পর্কে জানা অজানা তথ্য