গাপ্পি মাছের জীবন চক্র:
আমাদের মধ্যে অনেকেই গাপ্পি মাছ চিনি না। এটি একটি রঙিন মাছ। দেখতে অনেক সুন্দর।
গাপ্পি মাছ রয়েছে বিভিন্ন ধরনের নকশা ও রং।অন্য কোন মাছে এত সুন্দর নকশা দেখা যায় না। আপনারা জানলে অবাক হবেন যে একটি একুরিয়াম শুধুমাত্র গাপ্পি মাছ দিয়ে সাজিয়ে রাখা সম্ভব।এই মাছের রয়েছে চমৎকার নকশা কাটা লেজ যা খুব সহজেই মানুষকে আকৃষ্ট করে।
গাপ্পি মাছ আকারে ছোট হয় অর্থাৎ খুব বড় না হওয়ার কারণে অল্প পরিসরে এই মাছ চাষ করা যায়।বর্তমানে আমরা যে গাপ্পি মাছ দেখতে পাই তা তৈরি হয়েছে বুনো গাপ্পি মাছ থেকে যা একটি সংকর প্রজাতি ।
এছাড়া দুটি ভিন্ন নকশার গাপ্পি মাছের মধ্যে মিলন ঘটিয়ে নতুন নকশার এবং নতুন প্রজাতির গাপ্পি মাছ তৈরি করা হয়েছে।
গাপ্পি মাছের লেজের সাইজ হয় ১.২ ইঞ্চি। আর মেয়ে মাছের সাইজ এক্ষেত্রে ২ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়।বর্তমানে বাজারে কিছু শংকর প্রজাতির গাপ্পি মাছ পাওয়া যায় যেগুলোর সাইজ আরো বড় হয়।
গাপ্পি মাছ সাধারণত দুই বছর পর্যন্ত বাজে।তবে সুন্দর পরিবেশ পেলে ও অ্যাকুরিয়ামে চাষাবাদ করলে তিন বছর পর্যন্ত এই মাছ বেঁচে থাকতে পারে।গাপ্পি মাছ একদিন মিলন করার পর পেটে ভ্রুন অবস্থায় তার ডিমে পরিণত হতে আট দিন সময় লাগে।
২০ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত গাপ্পি মাছের ডিম মাছের পেটে অবস্থান করে।এবং এর পর দিনগুলো পেট থেকে বেরিয়ে আসে।
আরো ২০ থেকে ৩০ দিন পর বাপ্পি মাছ আবার বাচ্চা দেয় এবং এই চক্র চলতে থাকে তাদের সম্পূর্ণ জীবন পর্যন্ত।জলাশয়ের উপরের স্তরেই মূলত ঘোরাফেরা করে। ২০ ডিগ্রি থেকে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাই এদের বেশি পছন্দ।
গাপ্পি মাছ খুব শান্ত প্রকৃতির হয় । এক সঙ্গে দল বেঁধে থাকতে ভালো বাসে । এই মাছের লেজ খুব পাতলা এবং নরম হয়।এই মাছের বিশেষ কোন রোগ হয় না । এই মাছ কে যদি আপনি খুব ভালো পরিবেশ দিতে পারেন , তাহলে এই মাছ সহজে রোগাক্রান্ত হয় না। এই মাছের জন্য ২২ থেকে ২৮ ডিগ্রি সেন্টি গ্রেড তাপমাত্রা ভালো ।
পুরুষ গাপ্পি মাছ স্ত্রী গাপ্পি মাছের চেয়ে আকারে কিছুটা ছোট হয়।
গাপ্পি মাছ সাধারণত জলচর পোকার লার্ভা খেয়ে বেঁচে থাকে। এছাড়া এদের আরো একটি প্রিয় খাবার হল শৈবাল। গাপ্পি মাছ খুব শান্ত প্রকৃতির , এই মাছের সঙ্গে যে সমস্ত মাছ রাখা যায় তাদের সঙ্গে ভালো ভাবে মিলে মিশে থাকে । সব সময় অ্যাকুরিয়ামের মধ্যে খেলা করে বেড়ায়।
অর্থনৈতিকভাবে গাপ্পি মাছ চাষ করে অনেক লাভবান হওয়া সম্ভব। কারণ এটি যেমন শোভা বর্ধনকারী তেমনি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই যে কোন মানুষ উপযুক্ত পরিবেশ এবং পরিচর্যার মাধ্যমে গাপ্পি মাছ চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে।
এই মাছ সাধারণত দুই বছর পর্যন্ত বাজে।তবে সুন্দর পরিবেশ পেলে ও অ্যাকুরিয়ামে চাষাবাদ করলে তিন বছর পর্যন্ত এই মাছ বেঁচে থাকতে পারে।গাপ্পি মাছ একদিন মিলন করার পর পেটে ভ্রুন অবস্থায় তার ডিমে পরিণত হতে আট দিন সময় লাগে।
২০ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত গাপ্পি মাছের ডিম মাছের পেটে অবস্থান করে।এবং এর পর দিনগুলো পেট থেকে বেরিয়ে আসে।
এছাড়া দুটি ভিন্ন নকশার গাপ্পি মাছের মধ্যে মিলন ঘটিয়ে নতুন নকশার এবং নতুন প্রজাতির গাপ্পি মাছ তৈরি করা হয়েছে।
গাপ্পি মাছের লেজের সাইজ হয় ১.২ ইঞ্চি। আর মেয়ে মাছের সাইজ এক্ষেত্রে ২ ইঞ্চি পর্যন্ত হয়।বর্তমানে বাজারে কিছু শংকর প্রজাতির গাপ্পি মাছ পাওয়া যায় যেগুলোর সাইজ আরো বড় হয়।
অর্থনৈতিকভাবে গাপ্পি মাছ চাষ করে অনেক লাভবান হওয়া সম্ভব। কারণ এটি যেমন শোভা বর্ধনকারী তেমনি অর্থনৈতিক উন্নয়নেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তাই যে কোন মানুষ উপযুক্ত পরিবেশ এবং পরিচর্যার মাধ্যমে গাপ্পি মাছ চাষ করে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হতে পারে।
গাপ্পি মাছ একদিন মিলন করার পর পেটে ভ্রুন অবস্থায় তার ডিমে পরিণত হতে আট দিন সময় লাগে।
২০ থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত গাপ্পি মাছের ডিম মাছের পেটে অবস্থান করে।এবং এর পর দিনগুলো পেট থেকে বেরিয়ে আসেএই মাছ আকারে ছোট হয় অর্থাৎ খুব বড় না হওয়ার কারণে অল্প পরিসরে এই মাছ চাষ করা যায়।বর্তমানে আমরা যে গাপ্পি মাছ দেখতে পাই তা তৈরি হয়েছে বুনো গাপ্পি মাছ থেকে যা একটি সংকর প্রজাতি ।
এ্যাকুরিয়ামে দৈনিক কত ঘন্টা অক্সিজেন দিতে হয়