Warning: The use statement with non-compound name 'AllowDynamicProperties' has no effect in /home/bayearn/public_html/mohajagotik.com/wp-content/plugins/wp-user-frontend/wpuf.php on line 37
Warning: The use statement with non-compound name 'AllowDynamicProperties' has no effect in /home/bayearn/public_html/mohajagotik.com/wp-content/plugins/wp-user-frontend/Lib/invisible_recaptcha.php on line 20
গরিলা মানুষের মত কথা বলতে পারে the Best gorilla 1
Warning: Attempt to read property "roles" on bool in /home/bayearn/public_html/mohajagotik.com/wp-content/plugins/wp-user-frontend/wpuf-functions.php on line 4685
Warning: Attempt to read property "roles" on bool in /home/bayearn/public_html/mohajagotik.com/wp-content/plugins/wp-user-frontend/wpuf-functions.php on line 4685
গরিলা মানুষের মত কথা বলতে পারে the gorilla 1
গরিলা মানুষের মত কথা বলতে পারে এমনকি মানুষের মতো আচার-আচরণ করতে পারে। ব্যাপারটি শুনে সবাই অবাক হচ্ছেন তাই না?
আমেরিকান মন বিশেষজ্ঞ ফ্র্যান্সাইন পেনি প্যাটার্স। তিনি বিশ্বাস করতেন যে গরিলা কে যদি ছোটবেলা থেকে মানুষের মতো শিক্ষা দেওয়া যায় তাহলে সে মানুষের মতো আচরণ করতে সক্ষম হবে।
তাই তিনি জঙ্গল থেকে এক বছর বয়সী একটি গরিলা ধরে আনেন। এবং তার নাম দিলেন কোকো।
এবং সেটাকে মানুষের মতো লালন-পালন শুরু করেন। এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেন।
বিভিন্ন ধরনের সংকেত শিখতে সাহায্য করেন সেই গরিলা কে।
পাঁচ বছর পার হয়ে যায়। পাঁচ বছর পর গরিলা প্রায় এক হাজারের বেশি সংকেত মুখস্ত করে। এবং সব ধরনের আবেগ অনুভূতি প্রকাশ করতে সক্ষম হয়।
এক সময় গরিলার মালিক উপলব্ধি করে যে তার একটি বন্ধু দরকার। তাই জঙ্গল থেকে অন্য একটি গরিলা ধরে আনা হয়।
তার সাথে ভাব জমানোর জন্য।
একটি গরিলা ভালোবেসেছিল মেয়েটিকে
পেনি প্যাটার্স বিশ্বাস করতেন জঙ্গলের প্রাণীরা ভালো পরিবেশ পেলে মানুষের মত আচরণ করবে।
বঙ্গভঙ্গির মাধ্যমে মানুষের সাথে কথা বলতে পারবে।
শ্রী বিশ্বাস থেকেই চিড়িয়াখানা থেকে এক বছর বয়সী একটি গরিলা কে চিনেন তিনি। এটি ছিল আফ্রিকান একটি মেয়ে গরিলা।
তিনি নিয়ম করে গরিলা কে বিভিন্ন ধরনের সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ শেখাতে থাকলেন।
কুকুর যতই অঙ্গভঙ্গি শিখতে লাগলো ততই তার ব্যক্তিত্ব প্রকাশ পেতে লাগলো।
একজন মহিলা একবার একটি বাচ্চা নিয়ে তার সঙ্গে দেখা করতে আসে। বাচ্চা দেখেই সে সংগীত দেয় আমি বাচ্চাদের ভালবাসি।
এরপর থেকে সে শুধু বাচ্চা পুতুল দিয়ে খেলা করত।
কোকোর একাকীত্ব দূর করতে তার জন্য একটি ছেলে গরিলা আনা হলো। তার নাম দেয়া হলো মাইকেল। কিছুদিন পর মাইকেল মারা যায়।
কোকো ও মাইকেলের ছবি আঁকার শখ ছিল। তাদের হাগা বিভিন্ন ছবি পেপার পত্রিকায় ছাপা হয়।
এমনকি তারা ছবি তুলতে ভালোবাসতো। তাদের তোলা ছবি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
তাদের চিত্রকর্ম নিয়ে নিউ ইয়র্কে একটি প্রদর্শনীও রয়েছে।
