বিটকয়েন এক ধরনের ভার্চুয়াল মুদ্রা। বিটকয়েন কারো দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় না বরং এর কার্যক্রম পরিচালিত হয় ইন্টারনেটের মাধ্যমে। এটি ইন্টারনেটের মাধ্যমে এক ব্যক্তি থেকে অপর ব্যক্তির মধ্যে লেনদেন হয়। সাধারণত আইন শৃঙ্খলা পরিপন্থী কাজেই বিটকয়েন ব্যবহার করা হয়। অস্ত্র ব্যবসায়ী মাদক কেনাবেচার এমনকি খুন-খারাবির কাছেও বিটকয়েন ব্যবহার করা হচ্ছে। বিটকয়েনের উদ্ভাবন হয় 2009 সালে। সাতোশি নাম ব্যবহার করে এক ব্যক্তি এই মুদ্রার উদ্ভাবন করেন।
ব্যবহারকারীরা বিটকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি ওয়ালেট সফটওয়্যার ব্যবহার করে ডিজিটাল পদ্ধতিতে নামাঙ্কিত মেসেজ চালাচালি মাধ্যমে বিটকয়েন আদান প্রদান করেন। লেনদেনগুলো ব্লক চেইন নামে পরিচিত। নামের গ্রুপ অফ ওয়ার্ক প্রটোকল ব্যবস্থায় ঐক্যমত্য অর্জিত হয়।বিটকয়েনের ডিজাইনের সাতোশি নাকামোতো দাবি করেন বিটকয়েনের ডিজাইন ও কঠিন 2007 সালে শুরু হয়েছিল। এটি মুক্ত সোর্স সফটওয়্যার হিসেবে অবমুক্ত করা হয় 2009 সালে।
লেনদেন শেয়ার করার জন্য বিটকয়েন নেটওয়ার্কের ন্যূনতম কাঠামো দরকার হয়। সর্বোচ্চ প্রচেষ্টার ভিত্তিতে বার্তা গুলো প্রচার করা হয় এবং নোটগুলো ইচ্ছেমতো নেটওয়ার্ক থেকে নিয়ে নিতে পারে এবং পুনরায় সংযুক্ত হতে পারে।পুনরায় সংযোগ এরপর একটি রড ব্লক 3 এর স্থানীয় কপি সম্পূর্ণ করার জন্য অন্যান্য নোডের নতুন ব্লগ গুলো যাচাই করে এবং সেইসাথে ডাউনলোড করে।
একটি বিটকয়েন কে ডিজিটাল উপায় স্বাক্ষরিত লেনদেনের রোগ হিসেবে প্রকাশ করা যায় যা ব্লকের পুরস্কার হিসেবে বিট কয়েনের জন্মলগ্ন থেকে শুরু হয়। একজন প্রাপক মালিকানার শৃঙ্খলা যাচাইয়ের জন্য পূর্বে করা প্রতিটি লেনদেন পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। তবে সাধারণ চেক অনুমোদনের মদ বিট কয়েনের পরিবর্তন যোগ্য নয়।যদিও প্রতিটি বিটকয়েন কে পৃথক ভাবে পরিচালনা করা সম্ভব কিন্তু কোন লেনদেনে প্রতিটি বিটকয়েনের জন্য পৃথক লেনদেনের দরকার হলে তা বেশ জটিল প্রক্রিয়া হয়ে দাঁড়াতো।
সে জন্য একটি লেনদেন একাধিক ইনপুট ও আউটপুট থাকতে পারে যাতে করে দিক কয়েন গুলো আলাদা হতে পারে আবার একীভূত হতে পারে।
বিটকয়েন নেটওয়ার্কে বিভিন্ন সম্ভাব্য আক্রমণ এবং অর্থ প্রদানের পদ্ধতি হিসেবে এর বাস্তব তাত্ত্বিক ব্যবহার বিবেচনা করা হয়েছে। বিটকয়েন প্রটোকলের দ্বিগুণ খরচ বিটকয়েন জালিয়াতি এবং ব্লকচেইন
টেম্পারিং এর মত আক্রমণ প্রতিহত করতে সক্ষম।
ব্যক্তিগত চাবি চুরির ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীদের যথেষ্ট সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। পাবলিকপ্রাইভেট ক্রিপ্টোগ্রাফি বাস্তবায়নের মাধ্যমে অনুমোদন ছাড়া ব্যয়ের পরিমাণ হ্রাস করা যায়।ইন্টারনেটের অর্থ পরিশোধ ব্যবস্থাকে যে সমস্যাটি অবশ্যই সমাধান করতে হয় তাহলো দ্বৈত ব্যাংক যেখানে একজন ব্যবহারকারী একই
বিটকয়েন দুই বা ততোধিক গ্রাহককে দিয়ে থাকেন।
দ্বিগুন এর বিরুদ্ধে সুরক্ষা দিতে বিটকয়েন নেটওয়ার্ক সকল বিটকয়েন লেনদেন একটি খতিয়ান রেকর্ড করে যা সকল ব্যবহারকারীর কাছে দৃশ্যমান হয় এবং নিশ্চিত করে লেনদেন করা বিটকয়েন গুলো আগে কখনো ব্যর্থ হয়েছে কি না।
নিয়ম অনুযায়ী নেটওয়ার্ক ক্যাবল একটি লেনদেনই গ্রহণ করবে একে আক্রমণ বলা হয়।কারণ এখানে কোন লেনদেনটি আগে গৃহীত হবে সে ব্যাপারে দৌড় প্রতিযোগিতা হয়।
একটি ভিন্ন ধরনের আক্রমণ যাকে হাল ফিনি অনুসারে ফিনি আক্রমণ করা বলে, এর বেলায় একটি মিনারের প্রয়োজন হয়।একটি ব্লগ মাইন করার চেষ্টা করে যা এলিসের পরিবর্তে ববের পেমেন্ট কে অন্তর্ভুক্ত করে।এক্ষেত্রে ভালোই সম্ভাবনা আছে যে প্রতারক ময়নার নেটওয়ার্ক কর্তৃক এলিসে পেমেন্ট প্রত্যাখ্যান হওয়ার পূর্বেই নিজের এ অপকর্ম হাসিল করে ফেলবে।ব্লগ চীনে নিজের প্রেমেন্ট কত ভক্ত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করে ইলিশ সাধারণ রেস আক্রমণের মতো ফিনি অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে।