“”প্লাস্টিকের চাউল””১৬০০ -১৬১০ সালে ধান গাছে ধান না হয়ে সরাসরি চাউল হতো ??
আমাদের দেশে একটা সময় ধান গাছে ধান না হয়ে সরাসরি চাউল হত।
আল্লাহ তালার কত বড় নেয়ামত ছিল। আর এখন ধান গাছে সরাসরি চাউল হয় না চউলের উপর খসখসে একটা আবারন থাকে যা মুখে দেয়া তো দূরের কথা দেখলেই গা গজগজ করে। ১৬০০- ১৬১০ সালে যেই সময়টায় ধান গাছে সরাসরি চাউল হত সেই সময়কার মানুষ খুব সহজ সরল স্বাভাবিক ভাবে জীবন যাপন করতো। লোকের মুখে শুনা কথা একদিন এক পথচারি রাস্তা দিয়ে হেটে হেটে যাইতেছিল চলার পথে তার নাকি তল পেটে মোচড় মারছিল অর্থাৎ হাগু পাইছিল। এই
পথচারি আসে পাশে কোনো বারি ঘর
দেখতে না পাওয়ার পর জমির ভিতর
ধান চাষ করা ছিল আর তাতে কেবল
চাউল বের হইছিল সেই ধান চাষের ভিতর যাইয়া এই লোকটা হাগু করে দিলো আর সঙ্গে সঙ্গে ধান গাছের সেই চাউল ধানে পরিনত হলো।
বর্তমানে আমরা দেখি বিভিন্ন দেশে চাউল উৎপাদন করে তাও আবার প্লাস্টিকের চাউল। এখন এই প্লাস্টিকের চাউল বাজার জাত করা হয়।মানুষ এই প্লাস্টিকের চাউল রান্না করে খায়। আসলে এই প্লাস্টিকের চাউল সেদ্ধ হয় না। চিন দেশের এই প্লাস্টিকের চাউল বানানোর কারন হচ্ছে তারা বিশ্বের সব পন্য ডুবলিগেট অথবা দুই নাম্বার তৈরি করে বাজার জাত করে। এই প্লাস্টিকের চাউল তারা তৈরি করেছে মানুষ কে ঠগবাজি দেয়ার জন্য। বর্তমান সমাজের মানুষ হলো অতিরিক্ত চালাক। বর্তমান সমাজের মানুষ কোনো পন্য ক্রয় করতে গেলে পন্যের নাম যানেনা বলে ভালো মাল অথবা ভালো চাউল আছে থাকলে দেন না থাকলে যাই।আর আমাদের দোকান্দার ভাইরা ঐ ভালো মালের পরিবর্তে সব পন্য ডুবলিগেট যেমন প্লাস্টিকের চাউল হাতে ধরিয়ে দেয়।
মেয়েদের যা গিফট করলে কখনো ফিরিয়ে দেয় না:
চোখের কোণের কালি যেভাবে দূর করবেন
ব্ল্যাক হোল কি? ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা । Blackhole