অ্যাভোকাডো কি এবং বাংলাদেশের আবহাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এটি উৎপাদনের সম্ভাবনা:
এডভোকাডো ফলের নাম অনেকেই শোনেনি। অ্যাভোকাডো হলো একটি পুষ্টিকর ফল। তবে সব মিলিয়ে বাংলাদেশে এই গাছ মাত্র ৮ থেকে ১০ টি।
অ্যাডভোকেডো খুবই চমৎকার একটি ফল। বেশিরভাগ হলে মূলত কার্বোহাইড্রেট থাকে তবে এই ফলে ফ্যাটের পরিমাণ অনেক বেশি।
কেউ যদি ওজন বাড়াতে চায় তাহলে তার এই ফল খুবই কাজে দিবে।
এবার আসি বাংলাদেশের অ্যাভোকাডো চাষের সম্ভাবনা কতটুকু। গ্রীষ্মকালের গরম আর্দ্রতা এবং বৃষ্টি এভোকেডো চাষের জন্য উপযুক্ত আবহাওয়া।
এই গাছে যখন ফল ধরে তখন অতিরিক্ত গরম করলে এই গাছ তা সহ্য করতে পারে না বললেই চলে।
এছাড়া অতিরিক্ত শুক্র বাতাস এই ফল চাষের ক্ষেত্রে একটি বড় বাঁধা।
শীতের শেষে ফেব্রুয়ারি মার্চ মাস এই ফল চাষের জন্য খুবই উপযুক্ত সময়। বাংলাদেশে এই সময় খুবই সুন্দর আবহাওয়া বিরাজ করে। কিছুটা গরম এবং কিছুটা ঠান্ডা সংমিশ্রণে এক অভিনব আবহাওয়ার সৃষ্টি হয়।
১৮০ থেকে ২৫০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রা এর ফুল ও ফল ধরার জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা।
ফল বড় হওয়ার ক্ষেত্রে আড়াইশো থেকে সাড়ে তিনশ ডিগ্রী সেন্টিমিটার তাপমাত্রা উপযুক্ত।
অ্যাভোকাডো কি এবং বাংলাদেশের আবহাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এটি উৎপাদনের সম্ভাবনা
পশ্চিমা দেশে অ্যাভোকাডো একটি খুবই জনপ্রিয় ফল।
এই ফল স্বাদে ও গন্ধে খুব একটা আকর্ষণীয় নয় তবে এর মধ্যে অনেক রকম পুষ্টিগুণ রয়েছে। তাই মধ্যম আমেরিকাতে এই ফল খুবই জনপ্রিয়।
বাংলাদেশের অ্যাভোকাডো চাষের মাধ্যমে এই ফলের গুনাগুন গুলো আমাদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব।
এই ফল আমাদের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এতে তিরিশ পার্সেন্ট তেল রয়েছে। আমাদের তেলচাষীদের ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত লাভজনক।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই ফল খুবই উপকারী। এর ঔষধি গুনাগুন এবং পুষ্টিগুণের কারণে অনেকে এই ফলকে মাখনফল বলে থাকে।
পরীক্ষামূলকভাবে বাংলাদেশেও এই ফল চাষ সফল হয়েছে।
তবে আমাদের দেশে এই ফলের গাছের সংখ্যা খুবই কম। আমাদের দেশের আবহাওয়া প্রধানত নাতিশীতোষ্ণ।
তাই যেকোনো ধরনের ফল আমাদের দেশে খুব ভালো চাষ হয়। আমাদের দেশের চাষীরা যদি উদ্যোগ নেয় এবং সঠিকভাবে চাষাবাদের মাধ্যমে এই ফল উৎপাদন করে তাহলে প্রবৃদ্ধির সূচকে আমাদের দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে।
চাষের মাধ্যমে আমাদের দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।
আমাদের দেশের অনেক জমি পতিত জমিতে পরিণত হয়েছে। এসব ফেলে রাখা জমির যদি কাজে লাগানো যায় এবং উপযুক্ত পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে অ্যাভোকাডো চাষ করা যায় তাহলে আমরা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারবো।
অ্যাভোকাডো ফলের তেল মহিলাদের জরায়ু ক্যান্সার এবং হৃদরোগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী।
হাড়ের ক্ষয় রোধে এই ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া দেহে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার।
তাই আমাদের দেশের চাষীদের কে এগিয়ে আসতে হবে। বেকার সময় নষ্ট না করে এভোকেডো চাষের মাধ্যমে আমাদের দেশের মানুষকে পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ করতে হবে। এতে চাষিরা আর্থিকভাবে লাভবান হবে এবং সাধারণ মানুষ পুষ্টিগত দিক থেকে সমৃদ্ধ থাকবে।
বাংলাদেশের অ্যাভোকাডো চাষের মাধ্যমে এই ফলের গুনাগুন গুলো আমাদের মধ্যে ছড়িয়ে দেয়া সম্ভব।
এই ফল আমাদের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এতে তিরিশ পার্সেন্ট তেল রয়েছে। আমাদের তেলচাষীদের ক্ষেত্রে এটি অত্যন্ত লাভজনক।
অ্যাভোকাডো কি এবং বাংলাদেশের আবহাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এটি উৎপাদনের সম্ভাবনা

অ্যাভোকাডো কি এবং বাংলাদেশের আবহাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এটি উৎপাদনের সম্ভাবনা:
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই ফল খুবই উপকারী। এর ঔষধি গুনাগুন এবং পুষ্টিগুণের কারণে অনেকে এই ফলকে মাখনফল বলে থাকে।
পরীক্ষামূলকভাবে বাংলাদেশেও এই ফল চাষ সফল হয়েছে।
তবে আমাদের দেশে এই ফলের গাছের সংখ্যা খুবই কম। আমাদের দেশের আবহাওয়া প্রধানত নাতিশীতোষ্ণ।
তাই যেকোনো ধরনের ফল আমাদের দেশে খুব ভালো চাষ হয়।
আমাদের দেশের চাষীরা যদি উদ্যোগ নেয় এবং সঠিকভাবে চাষাবাদের মাধ্যমে এই ফল উৎপাদন করে তাহলে প্রবৃদ্ধির সূচকে আমাদের দেশের অর্থনীতি এগিয়ে যাবে।চাষের মাধ্যমে আমাদের দেশের অর্থনীতি সমৃদ্ধ হবে।আমাদের দেশের অনেক জমি পতিত জমিতে পরিণত হয়েছে। এসব ফেলে রাখা জমির যদি কাজে লাগানো যায় এবং উপযুক্ত পদ্ধতিতে চাষাবাদ করে অ্যাভোকাডো চাষ করা যায় তাহলে আমরা অনেক বৈদেশিক মুদ্রা আয় করতে পারবো।অ্যাভোকাডো ফলের তেল মহিলাদের জরায়ু ক্যান্সার এবং হৃদরোগের ক্ষেত্রে অত্যন্ত কার্যকরী।হাড়ের ক্ষয় রোধে এই ফল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এছাড়া দেহে কোলেস্টেরলের ভারসাম্য বজায় রাখতে এই ফলের জুড়ি মেলা ভার।
কোন জায়গা মাল্টা চাষের উপযুক্ত স্থান এবং মাল্টা কেনো চাষ করবেন।
You have to wait 30 seconds.
You have to wait 180 seconds.